কোরআনের পরিচয়ঃ
জ্ঞানবিজ্ঞানের মূল উত্স হল চারটি.
কোরআন, হাদীস, ইজমা ও কিয়াস. এর মধ্যে প্রধান হল কোরআন পাক, পরবর্তী উত্স
হাদীসের গুরুত্বও কোন অংশে কম নয়. প্রকৃতপক্ষে হাদীস হল কোরআনের বিশদ
ব্যাখ্যা ও প্রাসংগিক আলোচনা. এটা মহান আল্লাহ্ পাকের অনুমোদিত জীবন
ব্যবস্থা. সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব. মুসলমানদের অনুসৃত পবিত্র মহাগ্রন্থ.
কোরআন পাকের উপরই ইসলামের সম্পূর্ণ কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে. ইসলামের নীতি ও
কানুন সংক্রান্ত যে কোন আলোচনা বা মৌলিক কথা কোরআন পাকে চূড়ান্ত দলিল
হিসেবে স্বীকৃত. আরবী কারউন ধাতু থেকে কোরআন শব্দের উত্পত্তি. এর আভিধানিক
অর্থ পড়া. কিন্তু সবোর্ত্তম এবং সামগ্রিক অর্থ হচ্ছে তিলাওয়াত করা,
আবৃত্থি করা. কোরআনের আরেক নাম আল-ফুরকান. আল-কোরআন আল্লাহর কালাম.
মুসলমান মাত্রই ইয়াক্বীন ও সৃদৃঢ় বিশ্বাস রাখে যে, কোরআন কারীম মহান আল্লাহর বাণী , আল্লাহর গ্রন্থ. আল্লাহর কথাবার্তা এবং আল্লাহ তায়ালার প্রেরিত নির্দেশ, যা হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা আহ্মদ মুজতাবা (সাঃ) এর উপর অবতীর্ণ হয়েছে. হযরত জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহর পক্ষ থেকে সে সব হুজুর (সাঃ) এর নিকট পৌছিয়েছেন. আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন বলেনঃ
মুসলমান মাত্রই ইয়াক্বীন ও সৃদৃঢ় বিশ্বাস রাখে যে, কোরআন কারীম মহান আল্লাহর বাণী , আল্লাহর গ্রন্থ. আল্লাহর কথাবার্তা এবং আল্লাহ তায়ালার প্রেরিত নির্দেশ, যা হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা আহ্মদ মুজতাবা (সাঃ) এর উপর অবতীর্ণ হয়েছে. হযরত জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহর পক্ষ থেকে সে সব হুজুর (সাঃ) এর নিকট পৌছিয়েছেন. আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন বলেনঃ
অর্থঃ-বিশ্বস্ত ফেরেস্তা একে নিয়ে অবতরণ করেছে
আপনার অন্তরে, যাতে আপনি ভীতি প্রদর্শনকারীদের অন্তর্ভূক্ত হন, সুস্পষ্ট
আরবী ভাষায়. (সূরা আশ্শুয়ারা ঃ ১৯৩-১৯৫)
হযরত নবী কারীম (সাঃ) কোরআনের বাণী আল্লাহ্ তা'আলার নির্দেশ অনুযায়ী স্বীয় উম্মতদের কাছে পৌছে দিলেন. সে নির্দেশ হলোঃ
অর্থঃ-হে রাসূল (সাঃ) পৌছে দিন আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে. আর যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার পয়গাম কিছুই পৌছালেন না. (সূরা আল-মায়েদা, আয়াত-৬৭)
হাদীসঃ- হযরত জাবের (রাঃ) বলেন, নবী করীম (সাঃ) হজ্জের সময় মানুষের সামনে নিজের পরিচয় প্রদান করতঃ বলছিলেন-এরুপ কেউ কি আছে, যে আমাকে তার সম্প্রদায়ের লোকদের কাছে নিয়ে যাবে. কোরাইশরা তো আমাকে কোরআন প্রচারে বাধা প্রদান করেছে.
আল্লাহ্ তাআ'লা কোরআনের আর এক আয়াতে এরশাদ করেনঃ-
অর্থঃ-আর মুশরিকদের কেউ যদি তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পায়. (সূরা তাওবা-আয়াতঃ৬)
কোরআন কারীমের বাণী কাদীম অর্থাত্ চিরন্তন. আল্লাহ্ তাআ'লা যেমন চিরন্তন, তেমন তাঁর বাণীও চিরন্তন, এতে কোন তর্ক-বিতর্কের অবকাশ নেই.
অর্থঃ-হে রাসূল (সাঃ) পৌছে দিন আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে. আর যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তার পয়গাম কিছুই পৌছালেন না. (সূরা আল-মায়েদা, আয়াত-৬৭)
হাদীসঃ- হযরত জাবের (রাঃ) বলেন, নবী করীম (সাঃ) হজ্জের সময় মানুষের সামনে নিজের পরিচয় প্রদান করতঃ বলছিলেন-এরুপ কেউ কি আছে, যে আমাকে তার সম্প্রদায়ের লোকদের কাছে নিয়ে যাবে. কোরাইশরা তো আমাকে কোরআন প্রচারে বাধা প্রদান করেছে.
আল্লাহ্ তাআ'লা কোরআনের আর এক আয়াতে এরশাদ করেনঃ-
অর্থঃ-আর মুশরিকদের কেউ যদি তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পায়. (সূরা তাওবা-আয়াতঃ৬)
কোরআন কারীমের বাণী কাদীম অর্থাত্ চিরন্তন. আল্লাহ্ তাআ'লা যেমন চিরন্তন, তেমন তাঁর বাণীও চিরন্তন, এতে কোন তর্ক-বিতর্কের অবকাশ নেই.
Tafsire Quran Noble Quran Quran Bangla Flash Quran1 |
Flash Quran2 Flash Quran3 Flash Quran4 Flash Quran5 |
No comments:
Post a Comment